রমজানের বাজার দর ২০২৫ । চলতি বছর নিত্য পন্যের দাম কি কম?
বাংলাদেশের বাজারে রোজার পন্যের দাম সহনশীল মাত্রায় রয়েছে- যা সাধারণ মানুষের জন্য স্বস্তির ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে-রমজানের বাজার দর ২০২৫
রমজানের বাজার দর কেমন? –রমজানে বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার দর নিম্নরূপ: চাল: বিআর-২৮ ও পাইজাম ৫৬ থেকে ৬০ টাকা কেজি।স্বর্ণা ৫৩ থেকে ৫৫ টাকা কেজি। নাজিরশাইল ৭৮ থেকে ৮৪ টাকা কেজি। চিনিগুঁড়া চাল ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি। মিনিকেট ৭০ থেকে ৭২ টাকা কেজি। ডিম: ফার্মের মুরগির ডিম প্রতি ডজন ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা। তেল: খোলা সয়াবিন প্রতি লিটার ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা। পাম তেল প্রতি লিটার ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা। ডাল: মটর ডাল ৬০ থেকে ৬৫ টাকা কেজি। পেঁয়াজ: দেশি ও আমদানি করা পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪২ টাকা কেজি।
ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৬২ টাকা কেজি। মুরগি: ব্রয়লার ১৮০ থেকে ১৮৫ টাকা কেজি। সোনালি ৩২০ থেকে ৩৩০ টাকা কেজি। মাংস: হাড়সহ গরুর মাংস ৭৫০-৮০০ টাকা কেজি। শুধু মাংস ৯৫০ টাকা কেজি।খাসির মাংস ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা কেজি। সবজি: বেগুন ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। শসা ৫০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। অন্যান্য: চিড়া ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি। আখের গুড় ১৪০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি। খেজুরের গুড় ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি। মুড়ি ৮০ টাকা কেজি।
চলতি বছরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম মিশ্র অবস্থানে রয়েছে। কিছু পণ্যের দাম গত বছরের তুলনায় কমেছে, আবার কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে। যেসব পণ্যের দাম কমেছে: চাল: বিভিন্ন ধরনের চালের দাম কিছুটা কমেছে। ডাল: মটর ডালের দাম কিছুটা কমেছে। পেঁয়াজ: দেশি পেঁয়াজের দাম কিছুটা কমেছে।
রোজার পন্যের বাজার দর বাংলাদেশ/রমজানে পণ্যের বাড়তি দাম: বাস্তবতা নাকি কারসাজি?
যেসব পণ্যের দাম বেড়েছে: তেল: সয়াবিন ও পাম তেলের দাম বেড়েছে। ডিম: ফার্মের মুরগির ডিমের দাম বেড়েছে। মুরগি: ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম বেড়েছে। মাংস: গরুর মাংসের দাম বেড়েছে। সবজি: কিছু সবজির দাম বেড়েছে। কিছু পণ্যের দাম স্থিতিশীল রয়েছে: চিনি: চিনির দাম প্রায় অপরিবর্তিত রয়েছে।
Caption: bazar Dor
পণ্যের নাম বাজারদর (কেজি/টাকা) ২০২৫ । এখন বাজারে রমজানের পন্যের দাম কেমন?
- পেঁয়াজ 80 টাকা
- রসুন ২০০ টাকা
- ছোলা ১২০ টাকা
- চিনি ১২০ টাকা
- ডিম (ডজন) ১২০ টাকা
- খেজুর (সাধারণ) ১৮০-২৫০ টাকা
- আলু ৩০ টাকা
- মরিচ ৫০ টাকা
- মুরগি ১৯০ টাকা
- আদা (ইন্ডিয়ান) ১২০ টাকা
কিছু পন্যের দাম বাড়ার কারণ কি?
আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বৃদ্ধি। সরবরাহ ঘাটতি।পরিবহন খরচ বৃদ্ধি। অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজি। সরকারের বাজার তদারকি। আমদানি বৃদ্ধি।উৎপাদন বৃদ্ধি। সাধারণত, রমজান মাসে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেয়। সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। তবে, সাধারণ ভোক্তাদেরও সচেতন থাকতে হবে এবং প্রয়োজনের অতিরিক্ত পণ্য কেনা থেকে বিরত থাকতে হবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
বাংলাদেশের বাজারে রোজার পন্যের দাম সহনশীল মাত্রায় রয়েছে- যা সাধারণ মানুষের জন্য স্বস্তির ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে-রমজানের বাজার দর ২০২৫
রমজানের বাজার দর কেমন? –রমজানে বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার দর নিম্নরূপ: চাল: বিআর-২৮ ও পাইজাম ৫৬ থেকে ৬০ টাকা কেজি।স্বর্ণা ৫৩ থেকে ৫৫ টাকা কেজি। নাজিরশাইল ৭৮ থেকে ৮৪ টাকা কেজি। চিনিগুঁড়া চাল ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি। মিনিকেট ৭০ থেকে ৭২ টাকা কেজি। ডিম: ফার্মের মুরগির ডিম প্রতি ডজন ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা। তেল: খোলা সয়াবিন প্রতি লিটার ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা। পাম তেল প্রতি লিটার ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা। ডাল: মটর ডাল ৬০ থেকে ৬৫ টাকা কেজি। পেঁয়াজ: দেশি ও আমদানি করা পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪২ টাকা কেজি।
ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৬২ টাকা কেজি। মুরগি: ব্রয়লার ১৮০ থেকে ১৮৫ টাকা কেজি। সোনালি ৩২০ থেকে ৩৩০ টাকা কেজি। মাংস: হাড়সহ গরুর মাংস ৭৫০-৮০০ টাকা কেজি। শুধু মাংস ৯৫০ টাকা কেজি।খাসির মাংস ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা কেজি। সবজি: বেগুন ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। শসা ৫০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। অন্যান্য: চিড়া ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি। আখের গুড় ১৪০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি। খেজুরের গুড় ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি। মুড়ি ৮০ টাকা কেজি।
চলতি বছরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম মিশ্র অবস্থানে রয়েছে। কিছু পণ্যের দাম গত বছরের তুলনায় কমেছে, আবার কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে। যেসব পণ্যের দাম কমেছে: চাল: বিভিন্ন ধরনের চালের দাম কিছুটা কমেছে। ডাল: মটর ডালের দাম কিছুটা কমেছে। পেঁয়াজ: দেশি পেঁয়াজের দাম কিছুটা কমেছে।
রোজার পন্যের বাজার দর বাংলাদেশ/রমজানে পণ্যের বাড়তি দাম: বাস্তবতা নাকি কারসাজি?
যেসব পণ্যের দাম বেড়েছে: তেল: সয়াবিন ও পাম তেলের দাম বেড়েছে। ডিম: ফার্মের মুরগির ডিমের দাম বেড়েছে। মুরগি: ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম বেড়েছে। মাংস: গরুর মাংসের দাম বেড়েছে। সবজি: কিছু সবজির দাম বেড়েছে। কিছু পণ্যের দাম স্থিতিশীল রয়েছে: চিনি: চিনির দাম প্রায় অপরিবর্তিত রয়েছে।
Caption: bazar Dor
পণ্যের নাম বাজারদর (কেজি/টাকা) ২০২৫ । এখন বাজারে রমজানের পন্যের দাম কেমন?
- পেঁয়াজ 80 টাকা
- রসুন ২০০ টাকা
- ছোলা ১২০ টাকা
- চিনি ১২০ টাকা
- ডিম (ডজন) ১২০ টাকা
- খেজুর (সাধারণ) ১৮০-২৫০ টাকা
- আলু ৩০ টাকা
- মরিচ ৫০ টাকা
- মুরগি ১৯০ টাকা
- আদা (ইন্ডিয়ান) ১২০ টাকা
কিছু পন্যের দাম বাড়ার কারণ কি?
আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বৃদ্ধি। সরবরাহ ঘাটতি।পরিবহন খরচ বৃদ্ধি। অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজি। সরকারের বাজার তদারকি। আমদানি বৃদ্ধি।উৎপাদন বৃদ্ধি। সাধারণত, রমজান মাসে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেয়। সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। তবে, সাধারণ ভোক্তাদেরও সচেতন থাকতে হবে এবং প্রয়োজনের অতিরিক্ত পণ্য কেনা থেকে বিরত থাকতে হবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|