এইমাত্র পাওয়া

দলিল রেজিস্ট্রেশন ফি ২০২৫ । সাফ কবলা দলিল করতে খরচ কত?

সাফ কবলা বা বিক্রয় দলিল রেজিস্ট্রেশন করতে, দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ১% টাকা রেজিস্ট্রেশন ফি দিতে হয়। এছাড়া, স্ট্যাম্প শুল্ক, স্থানীয় সরকার কর, উৎসে কর, ভ্যাট, এআইটি ফি ইত্যাদি দিতে হয়-দলিল রেজিস্ট্রেশন ফি ২০২৫

সাফ কবলা দলিল রেজিস্ট্রেশন ফি কত? দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ১% টাকা রেজিস্ট্রেশন ফি। দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ১.৫% টাকা স্ট্যাম্প শুল্ক। দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ৩% টাকা স্থানীয় সরকার কর এবং  উৎসে কর বা গেইন ট্যাক্স। ভ্যাট এবং  এআইটি ফি (জমির প্রকৃতির উপর নির্ভর করে)।

দলিল রেজিস্ট্রেশন ফি নির্ণয়ের পদ্ধতি কি? দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ১% টাকা রেজিস্ট্রেশন ফি হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। স্ট্যাম্প শুল্ক দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ১.৫% টাকা হয়। স্থানীয় সরকার কর দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ৩% টাকা হয়।

জমি, ফ্লাট বা প্লট ইত্যাদি ক্রয়-বিক্রয়ের দলিলকে সাফ কবালা বা বিক্রয় দলিল বলে। রেজিস্ট্রেশন ফি- হস্তান্তরিত সম্পত্তির দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ১% টাকা। দলিলের মূল্য ২৪,০০০ টাকা বা তার কম হলে নগদ অর্থে এবং ২৪,০০০ টাকার বেশি হলে পে-অর্ডারের মাধ্যমে স্থানীয় সোনালী ব্যাংক লিঃ এ, কোড নং ১৪২২২০১ তে জমা করতে হবে (পুরাতন কোড ১৮২৬)। স্টাম্প শুল্ক- হস্তান্তরিত সম্পত্তির দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ১.৫% টাকা। দলিলে সর্বোচ্চ ১২০০ টাকার নন-জুডিসিয়াল স্টাম্প ব্যবহার করা যাবে।

দলিল রেজিস্ট্রেশনের প্রক্রিয়া কি? প্রথমত, ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে সম্পত্তির মালিকানা হস্তান্তর সংক্রান্ত একটি দলিল তৈরি করা হয়। দলিল রেজিস্ট্রেশনের জন্য কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হয়, যেমন: দলিলের কপি, ক্রেতা এবং বিক্রেতার পরিচয়পত্র, সম্পত্তির মালিকানার প্রমাণপত্র, জমির মুল দলিলের সার্টিফাইড কপি।

  • রেজিস্ট্রি অফিসে জমা দেওয়া: এরপর, দলিল এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রেজিস্ট্রি অফিসে জমা দিতে হয়।
  • ফি প্রদান: দলিল রেজিস্ট্রেশনের জন্য সরকারি ফি প্রদান করতে হয়।
  • রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন: সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর, দলিলটি সরকারি নথিতে লিপিবদ্ধ করা হয় এবং ক্রেতা সম্পত্তির আইনগত মালিকানা লাভ করেন।
  • দলিল রেজিস্ট্রেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া, যা সম্পত্তির মালিকানার সুরক্ষা নিশ্চিত করে। তাই, সম্পত্তি কেনার সময় দলিল রেজিস্ট্রেশন করা অত্যন্ত জরুরি।

সাফ কবলা দলিল সাধারণত জমি, বাড়ি, ফ্ল্যাট বা অন্য যেকোনো স্থাবর সম্পত্তির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। এই দলিল তৈরি ও রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে ক্রেতা সম্পত্তির বৈধ মালিকানা লাভ করেন।

সাফ কবলা দলিল কি? সাফ কবলা দলিল হল একটি আইনি নথি, যা কোনো সম্পত্তি কেনার সময় ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়। এই দলিলের মাধ্যমে বিক্রেতা ক্রেতার কাছে সম্পত্তির মালিকানা হস্তান্তর করেন। বিক্রেতার সম্পত্তির উপর আইনগত অধিকার রয়েছে। সম্পত্তিটি কোনো প্রকার দায় বা আইনি জটিলতা থেকে মুক্ত। ক্রেতা সম্পত্তির মালিকানা গ্রহণ করতে আইনগতভাবে সক্ষম।

দলিল-রেজিস্ট্রেশন-ফিস-২০২৫

কওলা দলিল ২০২৫ । সাফ কবলা দলিলের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য কি?

  1. এটি একটি আইনি নথি, যা সম্পত্তি কেনার সময় ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়।
  2. এই দলিলের মাধ্যমে বিক্রেতা ক্রেতার কাছে সম্পত্তির মালিকানা হস্তান্তর করেন।
  3. এই দলিল তৈরি ও রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে ক্রেতা সম্পত্তির বৈধ মালিকানা লাভ করেন।
  4. সাফ কবলা দলিলের মাধ্যমে ক্রেতা বিক্রেতার কাছ থেকে জমি, বাড়ি, ফ্লাট বা অন্য যেকোনো স্থাবর সম্পত্তি ক্রয় করতে পারেন।

দলিল রেজিস্ট্রেশন কি?

দলিল রেজিস্ট্রেশন হল একটি আইনি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে কোনো সম্পত্তির মালিকানা হস্তান্তর আইনগতভাবে বৈধ করা হয়। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে সম্পত্তির মালিকানা হস্তান্তর সংক্রান্ত চুক্তি সরকারি নথিতে লিপিবদ্ধ করা হয়।রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে সম্পত্তির মালিকানা হস্তান্তর আইনগতভাবে বৈধ হয়। এর ফলে, ভবিষ্যতে মালিকানা নিয়ে কোনো বিরোধ দেখা দিলে, রেজিস্ট্রিকৃত দলিল আইনি প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করা যায়। রেজিস্ট্রেশন সম্পত্তির মালিকানার সুরক্ষা নিশ্চিত করে। এর ফলে, সম্পত্তির মালিকানা নিয়ে জালিয়াতি বা প্রতারণার আশঙ্কা কমে যায়। রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে সম্পত্তির মালিকানা হস্তান্তর সংক্রান্ত তথ্য সরকারি নথিতে লিপিবদ্ধ করা হয়। এর ফলে, সরকারের কাছে সম্পত্তির মালিকানার সঠিক তথ্য থাকে।

     
     
     
https://reportbd.net/saf-kobola-dolil-registry-cost-bd/

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *