Banking Hour in Ramadan 2024 । রোজায় ব্যাংক কয়টা পর্যন্ত খোলা থাকবে?
রমজান মাসে বেশিরভাগ ব্যাংক সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৩.৩০টা পর্যন্ত খোলা থাকবে- Banking Hour in Ramadan 2024
রোজার মাসে কি ব্যাংকে চাপ বেশি থাকে? – রমজান মাসে ব্যাংকগুলোতে লেনদেনের চাপ বেশি থাকে। তাই, দ্রুত সেবা পেতে সকালের দিকে ব্যাংকে যাওয়ার চেষ্টা করুন। ব্যাংকে যাওয়ার সময়, রোজার নিয়ম মেনে চলুন। ব্যাংক থেকে বের হওয়ার আগে, আপনার লেনদেনের সব কাগজপত্র ঠিকঠাক আছে কিনা তা দেখে নিন।
ব্যাংক বন্ধ লেনদেন বন্ধের পর কি কি কাজ করে? ব্যাংক লেনদেন বন্ধ হওয়ার পরও ব্যাংক কিছু কাজ করে। ব্যাংক কর্মীরা দিনের লেনদেনের হিসাব মেলায়। ব্যাংকের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হয়। ব্যাংকের ডেটা ব্যাকআপ নেওয়া হয়। ব্যাংকের পরবর্তী দিনের কাজের প্রস্তুতি নেওয়া হয়। কিছু ব্যাংকে রাতের বেলায়ও কিছু বিশেষ লেনদেন পরিচালনা করা হয়।
ব্যাংক লেনদেন বন্ধ থাকাকালীন টাকা উঠানো যায় কি? না। আপনি টাকা জমা বা উত্তোলন করতে পারবেন না। আপনি চেক জমা করতে পারবেন না। আপনি অনলাইন লেনদেন করতে পারবেন না। আপনি ব্যাংকের গ্রাহক সেবা থেকে সহায়তা পেতে পারবেন না। বেশিরভাগ ব্যাংক সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকে। তবে, রমজান মাসে সাড়ে নয়টা হতে বিকাল সাড়ে তিনটা পর্যন্ত লেনদেন হয়।
রমজানে ব্যাংকের নতুন সময়সূচি / ব্যাংক কি ১০ টা নাকি সাড়ে নয়টায় খুলবে?
বেশিরভাগ ব্যাংক ইফতারের পর কিছুক্ষণের জন্য খোলা থাকে। কিছু ব্যাংক রাতের বেলায়ও কিছু বিশেষ লেনদেন পরিচালনা করে। অনেক ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং এবং ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে 24/7 লেনদেনের সুবিধা প্রদান করে।
Caption: Banking Time for Romadan
রোজায় ব্যাংকের নতুন সময়সূচি নির্ধারণ ২০২৪ । ব্যাংক লেনদেনের সময় সূচী কখন?
- বাংলাদেশ ব্যাংক: সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৩.৩০টা।
- সোনালী ব্যাংক: সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৩.৩০টা।
- জনতা ব্যাংক: সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৩.৩০টা।
- অগ্রণী ব্যাংক: সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৩.৩০টা।
- ইসলামী ব্যাংক: সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৩.৩০টা।
- আবাসন ব্যাংক: সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৩.৩০টা।
- ব্র্যাক ব্যাংক: সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৩.৩০টা।
- এনআরবিসি ব্যাংক: সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৩.৩০টা।
- স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড: সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৩.৩০টা।
রোজার মাসে ব্যাংকিং সময়সূচী কেন কমানো হয়?
রোজাদারদের সুবিধার্থে রমজান মাসে, মুসলমানরা ভোর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা রাখে। এই সময়, ব্যাংক কর্মীদের রোজা রাখার জন্য এবং ইফতারের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য সময় দেওয়ার জন্য ব্যাংকিং সময়সূচী কমানো হয়। রমজান মাসে, ব্যাংকগুলোতে লেনদেনের চাপ অনেক বেশি থাকে। কারণ, এই সময় মানুষ বিভিন্ন ধরনের দান-খয়রাত করে থাকে। ব্যাংকিং সময়সূচী কমানোর মাধ্যমে, ব্যাংকগুলো এই চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। রমজান মাসে, বিদ্যুতের চাহিদা অনেক বেশি থাকে। ব্যাংকিং সময়সূচী কমানোর মাধ্যমে, ব্যাংকগুলো বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারে।