সম্পদ বিবরণী ফরম তৈরি ২০২৪ । সরকারী কর্মচারীর সম্পদের বিবরণীতে কি থাকবে তা কমিটি ঠিক করবে

সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের বিবরণী দাখিল করতে হবে-এটি সম্ভব প্রতি বছরই দাখিল করতে হবে-এবার আর যেন তেন নয় বরং কঠোর ব্যবস্থা ও শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে যা দুর্নীতি করবে–সম্পদ বিবরণী ফরম তৈরি ২০২৪

দুর্নীতি দমন কমিশনের কাজ কি? দুর্নীতি দমন কমিশন, যাকে সাধারণত দুদক বলা হয়, বাংলাদেশের একটি স্বাধীন সংস্থা যার প্রধান কাজ হল দেশে দুর্নীতি দমন করা। এই কমিশন দেশের সরকারি ও বেসরকারি খাতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করে। দুর্নীতি দমন কমিশন একটি দেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান। কারণ দুর্নীতি একটি দেশের অর্থনীতি, সামাজিক উন্নয়ন এবং গণতন্ত্রের জন্য বিরাট হুমকি। দুর্নীতি দমন কমিশন দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করে দেশকে এই হুমকি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

দুর্নীতি দমন কমিশনের কাজের মূল ক্ষেত্রগুলো কি? দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়ার পর কমিশন তদন্ত করে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে। কমিশন দুর্নীতির কারণগুলো খুঁজে বের করে এবং তা প্রতিরোধের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়। এতে গণসচেতনতা সৃষ্টি করা, আইন প্রয়োগ করা এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে দুর্নীতিমুক্ত করার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া অন্তর্ভুক্ত। দুর্নীতি দমন আইনসমূহ কার্যকর করার জন্য কমিশন কাজ করে এবং দোষীদের বিচারের জন্য আদালতে মামলা দায়ের করে। কমিশন দুর্নীতির বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা করে এবং তার ফলাফলের ভিত্তিতে দুর্নীতি প্রতিরোধে নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করে। কমিশন দুর্নীতি দমনের জন্য সরকারকে বিভিন্ন সুপারিশ করে।

অনলাইন নয় বরং অফলাইন ফর্ম তৈরি করা হবে / সরকারি কর্মচারীগণ দুর্নীতি করলে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা

একটি ফর্ম তৈরি করতে কমিটি গঠন করা হয়।

Caption: Mopa

ফর্ম তৈরির জন্য কমিটির গঠন ২০২৪ । দুর্নীতি দমন কমিশনের কাউকে কি রাখা হয়েছে?

  • সচিব, দুর্নীতি দমন কমিশন
  • মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ-এর প্রতিনিধি (যুগ্মসচিব পদমর্যাদার নিম্নে নয়
  • জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এর প্রতিনিধি (যুগ্মসচিব পদমর্যাদার নিম্নে নয়)
  • অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়-এর প্রতিনিধি (যুগ্মসচিব পদমর্যাদার নিম্নে নয়)
  • বাংলাদেশের মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক-এর প্রতিনিধি (যুগ্মসচিব পদমর্যাদার নিম্নে নয়
  • অতিরিক্ত সচিব, শৃঙ্খলা ও তদন্ত অনুবিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

সম্পদের হিসাব কমিটির কাজ কি হবে?

সরকারি কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী দাখিলের নিমিত্ত ফরমেট প্রণয়ন করবেন।  উক্ত কমিটি আগামী ০৭ (সাত) কার্যদিবসের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিলের ফরমেট প্রনয়ণসহ প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদান করবে। পূর্বের বিবরণী বাতিল করে নতুন বিবরণী তৈরি করা হবে যেখানে সম্পদের বিস্তারিত থাকবে এবং স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির বিবরণ থাকবে।

     
     
     

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *