NU Honours 4th Year Routine । স্নাতক ৪র্থ বর্ষ পরিবর্তিত সময়সূচী দেখুন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পরীক্ষাগুলো বিভিন্ন কারণে পরিবর্তন হয়-প্রাকৃতিক দূর্যোগ ও রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণেও পরীক্ষার সময়সূচী পরিবর্তন হয়–NU Honours 4th Year Routine

স্নাতক ৪র্থ বর্ষ পরীক্ষা কবে শুরু হবে?– জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিতব্য ২০২২ সালের অনার্স ৪র্থ বর্ষ পরীক্ষার ইতোপূর্বে প্রকাশিত সকল তারিখ ও সময়সূচী অনিবার্য কারণে বাতিল ঘোষণা করা হলো। চলমান পরীক্ষা আগামী ০৬/০৬/২০২৪ ইং তারিখ থেকে নিম্নোক্ত পরিবর্তিত নতুন তারিখ ও সময়সূচী অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে। কোন কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই সময়সূচী পরিবর্তন করতে পারবেন। প্রকাশিত নতুন সময়সূচী অনুযায়ী পরীক্ষা গ্রহণ করার জন্য সকলকে অনুরোধ করা হয়েছে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা সংক্রান্ত অথবা যে কোনো তথ্যের জন্য www.nu.ac.bd ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি ব্যতিত অন্য কোন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসরণ না করার জন্য অনুরোধ করা হলো। কেবলমাত্র অধ্যক্ষ/ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জরুরী প্রয়োজনে অতিরিক্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (চলতি দায়িত্ব) জনাব মু. সাইফুল ইসলাম নিশাত, মোবাইল নং- ০১৩১৩-০৫২৩৬১ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে।

অনার্সে কি ঐচ্ছিক বিষয় থাকে? স্নাতক পরীক্ষা হলো উচ্চশিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ যা বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের জন্য শিক্ষার্থীদের অবশ্যই উত্তীর্ণ হতে হয়। এই পরীক্ষা সাধারণত চার বছরের স্নাতক কোর্সের শেষে অনুষ্ঠিত হয় এবং বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান ও দক্ষতা মূল্যায়ন করে। স্নাতক পরীক্ষায় সাধারণত যে বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত থাকে তার মধ্যে রয়েছে প্রধান বিষয়, সাধারণ বিষয়, এবং ঐচ্ছিক বিষয়।

স্নাতক ৪র্থ বর্ষ পরিবর্তিত সময়সূচী দেখুন / অনার্স সংশোধিত রুটিন ডাউনলোড করুন

স্নাতক পরীক্ষায় পাশ করার পর আপনি যে ধরণের চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন তার কিছু উদাহরণ স্কুল, কলেজ, বা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করার জন্য স্নাতক ডিগ্রি প্রয়োজন। বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে বিভিন্ন পদের জন্য স্নাতক ডিগ্রি প্রয়োজন। ব্যাংকিং খাতে বিভিন্ন পদের জন্য স্নাতক ডিগ্রি প্রয়োজন। বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন পদের জন্য স্নাতক ডিগ্রি প্রয়োজন। নিজস্ব ব্যবসা শুরু করার জন্য স্নাতক ডিগ্রি একটি সুবিধা হতে পারে।

Caption: Full PDF Download Link

স্নাতক পরীক্ষা ক্রাইটেরিয়া । লিখিত ও ভাইভা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে

  1. পরীক্ষার ধরণ: স্নাতক পরীক্ষায় বিভিন্ন ধরণের প্রশ্ন থাকতে পারে, যেমন MCQ, লিখিত উত্তর, প্রবন্ধ, Viva Voce ইত্যাদি।
  2. মূল্যায়ন: পরীক্ষার ফলাফল সাধারণত নম্বর এবং গ্রেডের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়।
  3. উত্তীর্ণতার মানদণ্ড: বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ কর্তৃপক্ষ উত্তীর্ণতার জন্য ন্যূনতম নম্বর বা গ্রেড নির্ধারণ করে।
  4. পরীক্ষার প্রভাব: স্নাতক পরীক্ষার ফলাফল ভবিষ্যতের কর্মসংস্থান, উচ্চতর শিক্ষা এবং অন্যান্য সুযোগের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে।

স্নাতক পরীক্ষায় পাশ করে কি যে কোন চাকরিতে আবেদন করা যায়?

না, স্নাতক পরীক্ষায় পাশ করে যেকোনো চাকরিতে আবেদন করা যায় না। চাকরির জন্য যোগ্যতা নির্ধারণ করে বিভিন্ন বিষয় বিবেচনা করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে। নির্দিষ্ট চাকরির জন্য নির্দিষ্ট শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একটি সরকারি চাকরির জন্য প্রার্থীর স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হতে পারে, আবার একটি ব্যাংকিং চাকরির জন্য স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হতে পারে। কিছু চাকরির জন্য আবেদনের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ কর্ম অভিজ্ঞতা প্রয়োজন।নির্দিষ্ট চাকরির জন্য নির্দিষ্ট দক্ষতা প্রয়োজন হতে পারে, যেমন কম্পিউটার দক্ষতা, ভাষা দক্ষতা, বা যোগাযোগ দক্ষতা। কিছু চাকরির জন্য শারীরিক শক্তি, মানসিক সক্ষমতা, বা নির্দিষ্ট প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হতে পারে। তবে, স্নাতক ডিগ্রি অর্জন অনেক চাকরির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ যোগ্যতা। এটি আপনাকে প্রয়োজনীয় জ্ঞান, দক্ষতা এবং বিশ্লেষণমূলক চিন্তাভাবনার দক্ষতা প্রদান করে যা অনেক কর্মক্ষেত্রে প্রয়োজন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *