এনজিও বেতন ভাতা ২০২৩ । NGO সমিতির ম্যানেজারের মাসিক বেতন কত টাকা?
বেসরকারি এনওজিও এক সময় খুবই কম বেতন অফার করতো কিন্তু বর্তমানে ভাল বেতনে কাজ করার সুযোগ দেয়- কোন কোন ক্ষেত্রে পরিশ্রম বেশি করলে প্রনোদনা ভাতাও পাওয়া যায় –এনজিও বেতন ভাতা ২০২৩
একজন ম্যানেজার কত টাকা পান? – একজন ম্যানেজারের বয়স ৪০ এর নিচে থাকতে হয়। শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে স্নাতকোত্তর পাশ (কোন তৃতীয় বিভাগ গ্রহণযোগ্য নয়) হতে হয়। আগ্রহী প্রার্থীকে পিকেএসএফ এর অর্থায়নে পরিচালিত ক্ষুদ্রক্ষণ পরিচালনাকারী এনজিওতে সমপদে ০১ বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হতে হয়। প্রার্থীকে অবশ্যই এমএসওয়ার্ড ও এমএস এক্সেল বিষয়ে দক্ষ হতে হয় এবং ঋণ কর্মসূচী বিষয়ক সফটওয়্যার ব্যবহারের বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হতে হয়। মোটর সাইকেল চালানোর বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে। বেতন শিক্ষানবীশকালীন ০৩ (তিন) মাস ৩২, ৮০০ টাকা এবং স্থায়ীকরণের পর ৩৮,১৬০ টাকা। মাসিক ভাতা : মোবাইল বিল ৩০০ টাকা, মোটর সাইকেল জ্বালানী বিল প্রতি কি:মি: ৩.৩০ টাকা পাওয়া যায়।
ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানসমূহ নিয়ন্ত্রণের দৃষ্টিকোন এবং আনুষ্ঠানিক আর্থিক বিভাগের সাথে ক্ষুদ্রঋণের সংযোগ স্থাপনের বিষয়টি পরীক্ষাকরণের উদ্দেশ্যে ডিসেম্বর, ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক একটি অধ্যয়ন পরিচালনা করা হয়। ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দে সমাপ্ত আলোচ্য অধ্যয়নটি হতে নিম্নরূপ পর্যবেক্ষণ এবং সুপারিশসমূহ পাওয়া যায়ঃ- বিদ্যমান ব্যাংকিং এবং আর্থিক আইনী কাঠামোর অধীন পরিচালিত সংবিধিবদ্ধ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা দ্বারা ক্ষুদ্রঋণের মত বিশেষ সেক্টর/বিভাগ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়, আনুষ্ঠানিক আর্থিক তহবিলের উৎসে প্রবেশের নিমিত্ত আইন কার্যকরের মাধ্যমে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানসমূহের আইনী স্বীকৃতি প্রয়োজন, যাতে করে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানসমূহ অনুমোদিত নিয়মের আওতায় সনদায়নের মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে।
এ প্রেক্ষিতে অনুমোদিত নিয়ম/আচরণ বিধি এর ভিত্তিতে আত্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি অথবা আর্থিক সেক্টরে বিদ্যমান নিয়ম/বিধির সম্পূর্ণকরণ অথবা নতুন সরকারি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা চালুকরণ ক্ষুদ্রঋণ সেক্টরের জন্য প্রযোজ্য হতে পারে। পরবর্তীতে উপরোক্ত সুপারিশসমূহের আলোকে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং অন্যান্য অংশীদারগণ ক্ষুদ্রঋণ সেক্টরের নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি সরকারের নিকট উপস্থাপন করেন। এমতাবস্থায়, সরকার অক্টোবর, ১৯৯৯ খ্রি: গভর্নর মহোদয়ের সভাপতিত্বে ০৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করে। উক্ত কমিটির কার্যপরিধি ছিল নিম্নরূপঃ- (ক) সেক্টরের জন্য কার্যকরী ঋণ এবং সঞ্চয় নীতিমালা প্রণয়নকরণ (খ) ক্ষুদ্রঋণ সেক্টরের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ এবং (গ) ক্ষুদ্রঋণ সেক্টরের নিয়ন্ত্রণ এবং তত্ত্বাবধানের জন্য প্রযোজ্য নিয়ন্ত্রণ কাঠামো এবং একটি নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রস্তাব প্রণয়ন। বর্ণিত কমিটি মার্চ, ২০০০ খ্রি: প্রতিবেদন দাখিল করেন। উক্ত প্রতিবেদনের সুপারিশসমূহে নিম্নোক্ত নীতিমালা এবং কার্যপরিধি অন্তর্ভুক্ত।
ক্ষুদ্রঋণ নীতিমালা । ক্ষুদ্র ঋণ কত প্রকার । ক্ষুদ্র ঋণ ব্যবস্থাপনা । ক্ষুদ্রঋণ নিয়ন্ত্রক সংস্থা (এমআরএ) । ক্ষুদ্র ঋণ সংস্থার চাকরি কেমন?
ক্ষুদ্রঋণ হচ্ছে স্বল্পপরিমাণ ঋণের বর্ধিতাংশ। বেকার, দরিদ্র উদ্যোক্তা এবং দরিদ্রভাবে বসবাস করেন এমন জনগোষ্ঠী যারা সাধারণ ব্যাংকগুলোর ঋণের আওতায় আসতে পারেন না তাদের সহজশর্তে বিনা জামানতে এই ঋণ প্রদান করা হয়ে থাকে। বেকার ঋণ দিচ্ছে বাংলাদেশের কর্মসংস্থান ব্যাংক, যেখান থেকে বিনা জামানতে ঋণ পাওয়া যাবে ।
এনজিও অধিভূক্তি/নবায়ন/অনুমোদন এর জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য/সংযোজন বিবরনী ফরম ও নীতিমালা ২০১৭
সামাজিক সংগঠন বা ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম নীতিমালা । ক্ষুদ্রঋণ, আইসিটি ও অন্যান্য বিধিমালা দেখুন
- ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের আমানতকারী নিরাপত্তা তহবিল বিধিমালা, ২০১৪ ফাইল
- মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরী অথরিটি হতে সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানসমূহের তালিকা ফাইল
- জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নীতিমালা-২০১৮ এর আলোকে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের করণীয় বিষয় pdf
- আইসিটি পলিসি-২০১৮ এর স্বল্প-মধ্য-দীর্ঘ মেয়াদে বাস্তবায়নযোগ্য বিষয়সমুহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রেরণের ছক ছক
- সরকারি ইমেইল নীতিমালা-২০১৮ pdf
ক্ষুদ্র ঋণের জনক কে?
মুহাম্মদ ইউনুস – মাইক্রোক্রেডিট ও সোশ্যাল বিজনেসের জনক। মুহাম্মদ ইউনূস (জন্ম: ২৮ জুন, ১৯৪০) বাংলাদেশী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদ। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের একজন শিক্ষক ছিলেন। তিনি ক্ষুদ্রঋণ নামক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার জনক হিসেবে সমাদৃত। অধ্যাপক ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা।
২০১৬ সনের ৪৩ নং আইন | ১০,০০০ মার্কিন ডলার বেতনে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন চাকরি | সাড়ে চার লাখ টাকা বেতনে বেসরকারি সংস্থায় চাকরি |