বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) কর্তৃক স্বর্ণের নতুন মূল্য তালিকা ঘোষণা: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে কার্যকর
আজ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ অনুযায়ী স্থানীয় বাজারে বিভিন্ন ক্যারেটের গ্রামের স্বর্ণের দাম (পিওর গোল্ড) নিম্নরূপ হয়েছে:
-
২২ ক্যারেট ক্যাডমিয়াম (হলমাকৃত) প্রতি গ্রামের দাম: ১৬৩১৩ টাকা
-
২১ ক্যারেট ক্যাডমিয়াম (হলমাকৃত) প্রতি গ্রামের দাম: ১৫৫৩৮ টাকা
-
১৮ ক্যারেট ক্যাডমিয়াম (হলমাকৃত) প্রতি গ্রামের দাম: ১৩১৯৮ টাকা
-
সনাতন পদ্ধতির প্রতি গ্রামের স্বর্ণের দাম: ১০৯৪৬ টাকা
রুপার প্রতি গ্রামের দাম:
-
২২ ক্যারেট ক্যাডমিয়াম (হলমাকৃত): ২৯৮ টাকা
-
২১ ক্যারেট ক্যাডমিয়াম (হলমাকৃত): ২৮৪ টাকা
-
১৮ ক্যারেট ক্যাডমিয়াম (হলমাকৃত): ২৪৪ টাকা
-
সনাতন পদ্ধতির প্রতি গ্রামের রুপার দাম: ১৮৩ টাকা
মজুরি ও ভ্যাটসহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ যোগ করতে হবে।
এই মূল্য সমন্বয় আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে এবং স্থানীয় চাহিদা ও সরবরাহের উপর ভিত্তি করে করা হয়েছে বলে বাজুস সূত্র জানিয়েছে। ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়কেই নতুন এই মূল্য তালিকা অনুসরণ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
এই ঘোষণার ফলে স্বর্ণ ও রুপার বাজারে একটি নতুন ধারা তৈরি হবে এবং ক্রেতারা পরিবর্তিত মূল্যে অলংকার ক্রয় করতে পারবেন।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) সম্প্রতি ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে স্থানীয় বাজারে স্বর্ণের মূল্য হ্রাসের প্রহেলিকা দিয়েছে। ২২ ক্যারেটের প্রতি গ্রামের স্বর্ণের দাম কমে ১৬৩১৩ টাকা হয়েছে, যা পূর্বের মূল্যের থেকে কম। এই সিদ্ধান্ত বাজুস স্ট্যাটিস্টিক কমিটি অন প্রাইসিং এন্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটির এক সভার পর আসে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ২১ ক্যারেটের প্রতি গ্রামের দাম ১৫৫৩৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি গ্রামের দাম ১৩১৯৮ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি গ্রামের স্বর্ণের দাম ১০৯৪৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। রুপার দামও যথাক্রমে ২৯৮ টাকা থেকে ১৮৩ টাকা পর্যন্ত পরিবর্তিত হয়েছে।
বাজুসের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে যে, স্বর্ণ ও রুপার বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে সরকার নির্ধারিত ৫% ভ্যাট ও বাজুস কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬% অবশ্যই যোগ করতে হবে, যা গহনার ডিজাইন ও মানভেদে পরিবর্তিত হতে পারে।
স্বর্ণের দাম সংক্রান্ত এই পরিবর্তন দেশের বাজারে সরাসরি প্রভাব ফেলে যেখানে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মাঝে সতর্কতার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। নিয়মিত বাজার পর্যবেক্ষণ ও মূল্য পরিবর্তন বিচার করে ক্রয়-বিক্রয় করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এই বিকাশ দেশের স্বর্ণ ব্যবসায় একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত বলে বিবেচিত হচ্ছে, যা সামগ্রিক অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে।