রমজানে গরুর মাংস ২০২৩ । মাংসের প্রতি মধ্যেবিত্তরা মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে

মাংসের বাজার থেকে মধ্যেবিওরা মুখ সরে  নিচ্ছে। বাংলাদেশে মাংসের দাম বেশী হওয়ার তিনটি প্রধান কারণ রয়েছে।

  1. দাম বাড়ার কারণ হল পোষাকদান ও খাদ্য দানের উপর নির্ভরশীলতা। পশুচাষ এবং মাংস উৎপাদনকারী কৃষকদের পক্ষ থেকে বর্ষাকালীন তথ্যগুলি প্রকাশ করে দেখা গেছে যে বর্ষভর খাদ্যদান বা পোষাকদানে কম-বেশী অগ্রাধিকার সমস্যার সম্মুখীন হয়ে পশুদের উৎপাদন কমে গেছে এবং এতে মাংসের দাম বাড়ে যায়।
  2. বাড়তি কর পশুচাষ খরচ ও উন্নয়নের কারণে মাংসের দাম বাড়তে থাকে। বাড়তি খরচ যেমন পশুদের চারাপানি, চারাপানি কারখানা উন্নয়ন, ঔষধ সরবরাহ ইত্যাদি সম্পর্কিত হতে পারে।
  3. কম স্থানে বেশি পশুচাষ করা যায় না এবং প্রতিদিন পশুদের খাদ্য দান প্রদান করা হয় না তাই পশুদের উন্নয়ন করার জন্য বেশি খরচ।

ভারতের গরুর মাংসের দাম কত এবং বাংলাদেশের গরুর মাংসের দাম কত?

ভারত এবং বাংলাদেশে বিভিন্ন কারণে মাংসের দাম পরিবর্তন হয়ে থাকে। সাধারণত, ভারতে গরুর মাংসের দাম প্রতি কেজি ১৫০রুপি  পর্যন্ত হতে পারে। তবে এটি প্রদেশে এবং শহরের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। অন্যদিকে, বাংলাদেশে গরুর মাংসের দাম প্রতি কেজি ৮০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

বাংলাদেশে গরুর মাংসের দাম বেশি হওয়ার কারণ হল দেশের অর্থনৈতিক এবং প্রাকৃতিক পরিস্থিতির কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কারণ। প্রথমত, বাংলাদেশে গরুর খাদ্য পণ্য তৈরির খরচ খুব বেশি হয়। গরুর খাদ্য পণ্য তৈরি করার জন্য সম্পূর্ণ খাদ্য সামগ্রী এবং পোষাক আবশ্যক যা দেশে উন্নয়নের পরিমাণ কম এবং আমদানি করতে হয় যা দাম বাড়াতে সাহায্য করে।

দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু গরুর বিদ্যমান পরিমাণ ও সংকুচিত কৃষি উন্নয়নের ফলে গরুর মাংসের পরিবহনে এবং সংরক্ষণের খরচ উন্নয়ন একটি বড় কারণ হতে পারে। তৃতীয়ত, বাংলাদেশে গরুর মাংসের আকার বেশি হওয়া সত্ত্বেও গরুর মাংসের উন্নয়ন ও পরিবহনে প্রয়োজনীয় মানসম্পদ এবং সাধারণত বড় পরিবেশমূল্য দরকার।

গরু মাংসের প্রভাব কি ভাবে মানুষের উপর পরছে

বাংলাদেশে গরুর মাংসের দাম বেশি হওয়ার একটি প্রধান কারণ হল দেশের মৎস্য এবং পোষাক উন্নয়নের অভাব। বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ না হলেও এখন দিনে এটি তার প্রচুর জনসংখ্যার সম্মুখীন দাঁড়িয়ে আছে। দেশের জনসংখ্যার বেশি অংশ গ্রাম এলাকায় থাকে এবং এখানে বেশির ভাগ মানুষ খাবার ও পোষাক উন্নয়নের সম্পূর্ণ অংশ স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি করে নেওয়া হয়।

গরুর মাংস উন্নয়ন করার পাশাপাশি এছাড়াও দেশে গরুর সংখ্যা বেশি নেই এবং গরুর সারা শরীর খাদ্যসংক্রান্ত উৎস হিসেবে ব্যবহার হয়। এছাড়াও, দেশে গরুর খাদ্য পণ্য তৈরির খরচ খুব বেশি এবং গরুর সারা শরীরে এনাবলিং অধিক পরিমাণে থাকে যা তার মাংসে উত্পাদিত প্রতি কেজি বজা বেশি করে ফেলে যায়।

বয়লার মুরগির মাংস অবস্থা

বয়লার মুরগি হল একটি বিশেষ প্রজাতির মুরগি যা বেশী  খরচে এবং সম্পূর্ণ পরিপক্ক পোষণ পাওয়া যায়। এই প্রজাতির মুরগি প্রধানতঃ গুদামার উপর নির্ভর করে এবং কম খরচে বেশি পারদর্শিতা এবং উন্নয়ন পাওয়া যায়। এই প্রজাতির মুরগি পালনের জন্য কম খরচে বিভিন্ন সুবিধাসমূহ সহজে পাওয়া যায়।

বয়লার মুরগি পালনের সময় খাদ্য, পানীয় এবং বাসস্থান পর্যালোচনা করা দরকার। এই প্রজাতির মুরগি দৈনন্দিন খাবার নিয়ে অনেক সহজে পালন করা যায় এবং এটি একটি স্বচ্ছ প্রজন্মের হিসেবে জানা হয়। এছাড়াও, এই প্রজাতির মুরগি একটি বিশাল পাঠশালায় পালন করা যায় এবং এর বাসস্থান সুবিধাজনক হতে পারে।

বয়লার মুরগি পালনের সময় বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে যে খাদ্যে সঠিক পারদর্শিতা

বাংলাদেশে গরুর মাংসের দাম বেশি -বাংলাদেশে গরুর মাংসের দাম বেশি হওয়ার একটি প্রধান কারণ হল দেশের মৎস্য এবং পোষাক উন্নয়নের অভাব। বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ না হলেও এখন দিনে এটি তার প্রচুর জনসংখ্যার সম্মুখীন দাঁড়িয়ে আছে। দেশের জনসংখ্যার বেশি অংশ গ্রাম এলাকায় থাকে এবং এখানে বেশির ভাগ মানুষ খাবার ও পোষাক উন্নয়নের সম্পূর্ণ অংশ স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি করে নেওয়া হয়।

গরুর মাংস উন্নয়ন করার পাশাপাশি এছাড়াও দেশে গরুর সংখ্যা বেশি নেই এবং গরুর সারা শরীর খাদ্যসংক্রান্ত উৎস হিসেবে ব্যবহার হয়। এছাড়াও, দেশে গরুর খাদ্য পণ্য তৈরির খরচ খুব বেশি এবং গরুর সারা শরীরে এনাবলিং অধিক পরিমাণে থাকে যা তার মাংসে উত্পাদিত প্রতি কেজি বজা বেশি করে ফেলে যায়। এছাড়া

ভারতে গরুর মাংস ১ কেজি ১৫০ রপি হলে বাংলাদেশে গরুর মাংস ১ কেজি ৮০০ টাকা কেন?

বাংলাদেশে গরুর মাংসের দাম বেশি হওয়ার কারণ হল দেশের অর্থনৈতিক এবং প্রাকৃতিক পরিস্থিতির কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কারণ। প্রথমত, বাংলাদেশে গরুর খাদ্য পণ্য তৈরির খরচ খুব বেশি হয়। গরুর খাদ্য পণ্য তৈরি করার জন্য সম্পূর্ণ খাদ্য সামগ্রী এবং পোষাক আবশ্যক যা দেশে উন্নয়নের পরিমাণ কম এবং আমদানি করতে হয় যা দাম বাড়াতে সাহায্য করে।

দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু গরুর বিদ্যমান পরিমাণ ও সংকুচিত কৃষি উন্নয়নের ফলে গরুর মাংসের পরিবহনে এবং সংরক্ষণের খরচ উন্নয়ন একটি বড় কারণ হতে পারে। তৃতীয়ত, বাংলাদেশে গরুর মাংসের আকার বেশি হওয়া সত্ত্বেও গরুর মাংসের উন্নয়ন ও পরিবহনে প্রয়োজনীয় মানসম্পদ এবং সাধারণত বড় পরিবেশমূল্য দরকার

আহা গোস্ত  আমাদের নাতিরা যখন দাদা হবে, তখন তারা তাদের নাতিদের গল্প শুনাবে,

বুঝেছ দাদু ভাই, আমার দাদা ছিল সেই মহা পুরুষ৷বাজার থেকে এক কেজি তাজা গরুর গোস্ত একাই কিনে আনতো৷আর দাদি তা রান্না করত৷ বাবা, চাচা,ফুফি এবং তাদের বাচ্চা কাচ্চা সহ আমরা খাইতাম। আহ্ চাউলের আটার রুটি আর গরুর গোস্তের কি যে টেষ্ট…

(নাতির নাতিদের আমলে হয়ত হোমিওপ্যাথিক শিশির মধ‍্যে গরুর গোস্তের ফ্লেভার বিক্রি হবে) নাতির নাতি: শুনেছি সে সময় নাকি 2000/2500 টাকা কেজি ছিল…? দাদা: ঠিকই শুনেছিস, তবে তাদের শৈশবে ছিল 40/50 টাকা কেজি পরে বেড়ে 2000/2500 হয়েছিল।

নাতির নাতী: আমরা কি একদিন ফ্রেশ গরুর ???????? গোস্ত খেতে পারিনা দাদু…? গোস্তের ফ্লেভার খেতে খেতে বোরিং! দাদা: পাবি কোথায়…? শুনেছি 2/3 মাস পরপর ঢাকায় একটি করে গরু ???????? জবাই হয় এবং 100 গ্রাম তাজা গোস্ত কিনতে 2 মাসের বেতন লাগবে। গোস্ত খাবি ত বাকি দুইমাস কেমনে চলবি…? ওসব বড়লোকদর খাবার। হয়ত সে সময় গরু এবং গোবর দেখার জন‍্য বাচ্চাদের নিয়ে ঢাকা চিড়িয়াখানা যেতে হবে। স্কুলে কিছু কিছু বাচ্চা গর্ব করে বলবে আমার দাদার দাদাদের গরুর খামার ছিলো।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *