Smart Election Management bd app । এনআইডি ব্যবহার করেই ভোটার সিরিয়াল নং জানা যাবে?

সরকারি অ্যাপের মাধ্যমে ঘরে বসেই আপনি ভোটার সিরিয়াল নং, ভোট কেন্দ্রের ফলাফল এবং মোট ভোটার সহ অন্যান্য তথ্য জানতে পারবেন – Smart Election bd app

ভোটার তালিকায় নাম না থাকলে কি ভোট দেওয়া যাবে না?– না। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর ২৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এতদ্বারা সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, যাদের নাম ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত আছে এরূপ ব্যক্তিবর্গ পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট প্রদান করতে পারবেন।

জেল খানায় থেকেও কি ভোট দেওয়া যায়? হ্যাঁ। কোন ব্যক্তি বাংলাদেশের কোন জেলখানায় বা অন্য কোন আইনগত হেফাজতে আটক থাকলে ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দেওয়া যাবে।  কোনো ব্যক্তি তিনি যে ভোট কেন্দ্রে ভোট প্রদানের অধিকারী সেই কেন্দ্র ব্যতীত অন্য কোনো ভোট কেন্দ্রে নির্বাচন সংক্রান্ত কোনো দায়িত্ব পালনের জন্য নিযুক্ত থাকলে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন এবং বিদেশে বসবাসরত কোনো বাংলাদেশি ভোটারও পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন।

বর্তমান ও আপের ভোটার ফলাফলও জানা যাবে? হ্যাঁ। আপনি ৭ জানুয়ারির ভোটের ফলাফল ও আপডেট অ্যাপে জানতে পারবেন এবং পূর্বের ভোটের অর্থাৎ ১১ তম জাতীয় নির্বাচনের ফলাফলও জানা যাবে। ১২ তম জাতীয় নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যঅ ১১ কোটি ৯৬ লক্ষ ৯১ হাজার ৬ শত ৩৩ জন ভোট দিবে। মোট সিট ৩৫০ জন।

Online Voting app  । অনলাইন হতেই ভোটার সিরিয়াল এবং ভোটের ফলাফল জানা যাবে।

App Download Link : Smart Election Management App

Caption: Smart Election Management BD

অ্যাপে রেজিস্ট্রেশন করার নিয়ম ২০২৩ । মোবাইল নম্বর ব্যবহার করেই কি অ্যাপে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে?

  1. প্রথমে smart election management bd লিখে গুগল প্লে স্টোরে সার্চ করুন এবং ইনস্টল করুন।
  2. অ্যাপ ওপেন করে Create Account ক্লিক করে মোবাইল নম্বর এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন।
  3. Enter এ ক্লিক করে ফোন নম্বর অর্থাৎ মোবাইল নম্বর এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে Enter ক্লিক করুন।
  4. এনআইডি এবং জন্ম তারিখ দিয়ে সার্চ করুন।
  5. আপনার ভোটার নম্বর দেখতে পাবেন এবং
  6. ভোটার সিরিয়াল নম্বর পাওয়া যাবে।

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেওয়ার নিয়ম কি?

ভোট প্রদানের অধিকারী কোনো ব্যক্তি পোস্টাল ব্যালটে ভোট প্রদানে ইচ্ছুক হইলে- পোস্টাল পদ্ধতিতে ভোট প্রদান করতে পারবেন। নির্বাচনের তফসিল ঘোষিত হওয়ার তারিখ হইতে পনেরো দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের নিকট আবেদন করতে হবে। তিনি যে নির্বাচনি এলাকার ভোটার, সেই এলাকার রিটার্নিং অফিসারের নিকট পোস্টাল ব্যালটে ভোট প্রদানের উদ্দেশ্যে একটি ব্যালট পেপারের জন্য আবেদন করবেন এবং অনুরূপ প্রত্যেক আবেদনে ভোটারের নাম, ঠিকানা এবং ভোটার তালিকায় তাহার ক্রমিক নম্বর সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকবে। রিটার্নিং অফিসার কোনো ভোটারের আবেদন প্রাপ্তির পর, অনতিবিলম্বে উক্ত ভোটারের নিকট ডাকযোগে একটি পোস্টাল ব্যালট পেপার এবং একটি খাম প্রেরণ করবেন, যে খামের উপর তারিখ প্রদর্শন করত সার্টিফিকেট অব পোস্টিং এর একটি ফরম থাকবে, যা ভোটার কর্তৃক ডাকে প্রদানের সময় ডাকঘরের উপযুক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্তৃক পূরণ করা হবে।

কোনো ভোটার পোস্টাল ব্যালটে ভোট প্রদানের জন্য তার ব্যালট পেপার প্রাপ্তির পর, নির্ধারিত পদ্ধতিতে, তাহার ভোট রেকর্ড করিবার পর ব্যালট পেপারটি তার নিকট প্রেরিত খামে ন্যূনতম বিলম্বের মধ্যে রিটার্নিং অফিসারের নিকট ডাকযোগে প্রেরণ করবেন। রিটার্নিং অফিসার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রাপ্ত ব্যালটের ফলাফল মূল ফলাফলের সাথে যোগ করে চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করবেন। এ বিষয়ে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস/হাই কমিশনসমূহ প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *