কষ্টের স্ট্যাটাস । ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস গুলো জেনে নিই

আমরা সবাই জানি কষ্ট শেয়ার করলে কমে কিন্তু ফেসবুকে কষ্ট শেয়ার করলে সেটি কমে? হ্যাঁ কমতেই পারে-মানুষের সাথে শেয়ার করলে সেটি পরবর্তীতে কাল হয়ে দাড়ায় – কষ্টের স্ট্যাটাস

কষ্ট কি? – “কষ্ট” হল মানসিক বা শারীরিক ক্ষতি বা যন্ত্রণার অনুভূতি। এটি মানসিক বা শারীরিক অসুবিধার ফলাফল হতে পারে এবং এটি বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে, যেমন ব্যক্তিগত সমস্যা, পারিবারিক সমস্যা, আর্থিক সমস্যা, সমাজের চাপ এবং অন্যান্য কারণ। কষ্টের উপস্থিতি মানব জীবনে একটি স্বাভাবিক অংশ। কিছু ক্ষনের জন্য কষ্ট একটি অসুবিধা হতে পারে যদি এটি স্বাভাবিক লেভেলের বাইরে বাড়ে তবে এটি মানসিক বা শারীরিক স্বাস্থ্য এবং সুখের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।

ছেলেরা কষ্ট পেতে ফেসবুকে যে কষ্টের স্ট্যাটাস গুলো দেয়- বন্ধুত্বের পরে কাউকে ভালোবাসা সম্ভব ,
কিন্তু ভালোবাসার পর কারও সাথে বন্ধুত্ব সম্ভব নয়। ২। একটা মানুষ তখনই কাঁদে , যখন তার মনের সঙ্গে লড়াই করে পরাজিত হয়। ৩। ভাগ্যের কাছে আমি হার মানি নাই, হেরে গেছি শুধু বিশ্বাসের কাছে ।৪। মৃত্যু শুধু দেহের হয় না, কখনও মৃত্যু স্বপ্ন আর ইচ্ছেরও হয় । ৫। কোনও মানষই চায়না কাউকে ভুলে যেতে, কিন্তু সময় ভুলিয়ে দেয় , কোনও মানষই চায়না কাউকে হারিয়ে ফেলতে, কিন্তু ভাগ্য তাকে ছিনিয়ে নেয় ।

যখন ছোট ছিলাম,,,,,,সব ভুলে যেতাম সবাই বলতো,,,,,,, “মনে রাখতে শেখো ” বড় হলাম,,,,,,কিছু ভুলিনা এখন কিন্তু দুনিয়া বলছে,,,,,”ভুলে যেতে শেখো ” । ৭। মনে শুধু একটাই কষ্ট আমি কার জীবনে আপন হতে পারলাম না। ৮। একটি চোখ কখনো আরেকটি চোখকে দেখতে পারে না,, তারপরও বুকে কষ্ট হলে,,,, দুটি চোখ দিয়েই কিন্তু জল ঝড়ে। ৯। কষ্ট মধুর হয়ে যায়, যদি তুমি দাও,,,,,,,। মুখের কথাও হয় যে গান,,,,, যদি তুমি গাও,,,,। ১০। কাউকে ভালোবেসে তাকে কষ্ট দিলে,,,,, সে নিজে ও অনেক কষ্ট পায়।

নিন্দা করতে গেলে,,,,,, বাইরে থেকে করা যায় তবে বিচার করতে গেলে…. ভিতরে প্রবেশ করতে হয়। ১২। জানি তুমি ফিরবেনা,,,,, এই হ্রদয়ের নিড়ে তবুও অপেক্ষায় থাকবো সারা জীবন। ১৩। তুমি দুরে চলে যাচ্ছ,,,, আমি বাধা দিবনা……………. তুমি আমাকে ভুলে যাও, কিন্তু আমাকে ভুলে যেতে বলুনা। ১৪। আমি সত্যিই ব্যার্থ,,,, কারণ আমি কোনভাবেই,,,, তোমাকে বুঝাতে পারিনি,,,,, আমি তোমাকে কতটা ভালবাসি..। ১৫। কিছু কথা আছে যেগুলো কাউকে বলা যায়না,, শুধু বুকের মধ্যে বয়ে বেড়াতে হয়। ১৬। ভুলটা শুধু আমারি ছিল, কারণ স্বপ্নটা যে,,, আমি একাই দেখে ছিলাম।

সব মানুষই প্রেমে পরে.,,.,,., কেউ প্রকাশ করতে পারে,,,,, আবার লুকিয়ে রাখে। ১৮। কেউ কাউকে ভুলে যেতে পারে না,,,প্রয়োজন শেষ হয়ে গেছে,, তাই আর যোগাযোগ রাখেনা। কাওকে কষ্ট দিলে তোমাকে কষ্ট পেতে হবে,,,সেটা আজ হোক অথবা কাল। ২০। কোন মানুষকে ছেড়ে থাকা অনেক কষ্টের। কিন্তু তার চেয়েও অনেক অনেক গুন বেশি কষ্টের হলো,,, সে আসবেনা জেনেও তার জন্য অপেক্ষা করা!!!!!! ২১। ♡ সৃতি নিয়ে বেচে থাকার চেয়ে,,,,, স্বপ্ন নিয়ে বেছে থাকা অনেক বেটার। ২২। আমি কখনও রাগ করি না,,,, কারন আমি জানি আমার রাগের মূল্য নেই কারও কাছে।২৪। দুনিয়ার প্রতিটা মানুষের বুকে ব্যথা আছে,,,,, শুধু প্রকাশ করার ধরন আলাদা,,,,,,.,..,..,..।

মানুষ এখন কষ্ট পেলে ফেসবুকে পোস্ট দেয় / ফেসবুক ঘাটাঘাটি করলে একটি মানুষের মনের কষ্ট বুঝা যায়

মানুষ্ট কষ্ট কেন পায়? মানুষ জীবনে কষ্ট উপস্থিত হয় বিভিন্ন কারণে। কষ্টের কারণ হতে পারে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, আর্থিক, সামাজিক এবং নৈতিক সমস্যা এবং অন্যান্য কারণ। কষ্টের কারণ হল পরিবারের সমস্যা, বন্ধুদের মৃত্যু, নিজের স্বাস্থ্য সমস্যা, অসুস্থতা বা রোগ, নিরসনশীলতা, নিরাপত্তা বা সুরক্ষা বিষয়ক সমস্যা, বেকারত্ব বা কর্মহীনতা, দারিদ্র্য, সমাজের চাপ বা বিভিন্ন ধরনের সামাজিক অসমতা এবং নৈতিক সমস্যা। কিছু সময় কষ্ট হলে একটি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া, একটি নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধানে একটি ভূমিকা পালন বা একটি শিক্ষার উপাদান হিসাবে কাজ করে।

কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি? কষ্ট একটি অভিজ্ঞতা যা সাধারণত আমাদের জীবনে ঘটে। কিছু সময় এটি হতে পারে অসহনীয় এবং আমরা কিভাবে এটি সমাধান করব তা নির্ভর করে আমাদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর নির্ভর করে। কিছু উপায় নিম্নোক্ত হতে পারে: পরিমিত সময়ে বিশ্রাম নেওয়া: যখন কষ্ট বা কোন অসুখ থাকে তখন স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে এবং পরিমিত সময়ে শারীরিক ও মানসিক বিশ্রাম নেয়া খুবই জরুরী। মনের স্বাস্থ্য বিপন্ন না হওয়া: কষ্টের সময় মানসিক স্বাস্থ্য ধীর ধীর কমে যেতে পারে। মনে নেগেটিভ ভাবনা বা ভাবসমূহ থেকে দূর থাকা খুবই জরুরী। মনে পজিটিভ ভাবনা ধরে রাখা এবং নিজের সাথে দোষারোপ করা না উচিত। সমাধান খুঁজা: কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়ার একটি উপায় হল সমস্যাটি সমাধান করা।

কষ্টের কারণ । ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস হতে পারে নিম্নলিখিত কারণগুলো

  1. সম্প্রদায়ের অভাব এবং একটি নিরসনশীল পরিবেশে থাকা।
  2. পারিবারিক সমস্যা বা সন্দেহভাজন বাস্তবায়ন।
  3. শিক্ষার সমস্যা বা বিভিন্ন শিক্ষানিষ্ঠ অসুবিধা বা মনোযোগ সমস্যা।
  4. নিজের নিজস্ব স্বার্থ বা উদ্দেশ্যের অভাব বা নির্বোধতা।
  5. সামাজিক মানদণ্ডের প্রতি অসামঞ্জস্য এবং অকস্মতা।
  6. মানসিক অসুস্থতা বা বিভিন্ন মনস্থির সমস্যা।
  7. সামাজিক পরিবেশের কারণে ছেলেদের কষ্ট ভাবতে হতে পারে এবং এটি তাদের শিক্ষার্থী জীবনের উন্নয়নে বা সামাজিক জীবনে কাজে লাগানোর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। একটি সুস্থ মানসিকতা এবং সামাজিক সমন্বয় ছেলেদের কষ্ট থেকে সহায়তা করতে পারে।

পরিবেশ কি কষ্টের জন্য দায়ী?

একটি সুস্থ পরিবেশ ছেলেদের জন্য একটি কৃতজ্ঞতা এবং সম্মানের স্থান। প্রতিটি ব্যক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ সম্মান এবং সামাজিক নেটওয়ার্ক উন্নয়ন সম্ভব। যদি ছেলে তার পরিবারের মধ্যে নিরসনশীল পরিবেশে থাকে তবে তার জন্য প্রেরণ সহজ করার জন্য সম্ভবতঃ পরিবারের পাশাপাশি আছে নির্দিষ্ট সহায়তা এবং সমর্থনের প্রয়োজন। পারিবারিক সমস্যা ছেলেদের উপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। পরিবারের সমস্যাগুলির সমাধানে সক্ষম হলে ছেলের জন্য অনেক কিছু সহজ হতে পারে।

ভুলে আমিও যেতে পারতাম,,,,,.,,,., কিন্তু কখনও চেষ্টা করিনাই,,,, কারন আমি তোমাকে ভুলে যাওয়ার জন্য ভালোবাসিনি ,,,,,,,। ভালোবাসা বদলায় না,,,, বদলে যায় মানুষগুলো সৃতি হারায়ে যায় না…,.,. হারিয়ে যায় সময়গুলো,,,। যে কোন জিনিস ভাঙলে শব্দ হয়,,,, কিন্তু, মন ভাঙলে শব্দ হয়না। তাইতো যার মন ভাঙে্গ,,, সেই একমাত্র বুঝে মন ভাঙ্গার ব্যাথা কত…। পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্বল জায়গা হলো মন,,,, আর সবচেয়ে দুর্বল অস্ত্র হলো ভালোবাসা,,,,। যদি তুমি ভালো থাকো অন্যের ভালোবাসায়,,,,,তবে আমিও থাকবো ভালো তোমার ভালো থাকায়,,,,,। জীবনে চলার পথে’ নিজেকে হারিয়ে ফেলেছি,,,,,., চলতে চলতে আজ অজানা পথে এসে দাড়িয়েছি,,,,,.,,.,। সম্পর্কের আদি ঘটতে শুরু হয় যখন থেকে.,,, তখন থেকেই,,,,,,, যখন ভালোবাসার মানুষটি মিথ্যা বলা শুরু করে। আগে যদি জানতাম জীবনের সব চাওয়া পুরন হবে না,,,,, তাহলে কোনদিন তোমাকে আমার জীবনে পাওয়ার আশা করতাম না,। চোখের জল সবাই দেখে,কিন্তু হৃদয়ের কষ্ট কেও দেখেনা। কোনকিছু পওয়ার আনন্দ হয়তো কিছুদিন থাকে, কিন্তু কিছু না পাওয়ার বেদনা থাকে সারাটাজীবন,। অশ্রু হলো এমন ভাষা,,,,,,,,, যা হৃদয়, মুখে প্রকাশ করতে পারে না। জন্ম হলো আনন্দময়.,,,, মৃত্যু হলো শান্তিময়,,,,, শুধু এই দুটির মঝে বেদনায় ভরা থাকে।

দুঃখকে সরিয়ে রাখার জন্যে যদি প্রাচীর দিয়ে রাখতে পারতোম…, , তাহলে সুখও যে এর মধ্যে আটকে যেত। দুঃখের সময়ে সুখের কথা মনে করার মতো কষ্ট,,,,,, আর কিছুতেই নেই। এখন দুঃখ অনেকটা মুল্য়বান সম্পদের মতো.,,,, কেবলমাত্র প্রিয়জনদের কাছে প্রকাশ করি,,,,।  অপেক্ষা টা সেসব মানুষই করে, যে কাউকে মন থেকে,,, ভালোবাসে .,,,..,। আমার আশাগুলোতে দেয়ালে জমে থাকা,,,,শেওলার মত শেওলা পরে গেছে। এত ভালবেসেও তোমাকে পাওয়া হলো না,,,,,,ভাল থাকুক আমার ভালোবাসা।এক নদীর তিরে,,, খুজে বেড়াই আমি তারে,,,, সে দেয়না দেখা আমায় কভু,,,, তার খেয়াল রেখো তুমি প্রভু। গাছের কষ্ট হয় পাতা ঝরে গেলে,,, নদীর কষ্ট হয় পানি শুকিয়ে গেলে রাত্রির- কষ্ট- হয় – চাদঁ- ডুবে- গেলে,,, আর মানুষের কষ্ট হয় তার আপনজন ভুল বুঝলে। প্রেম করতে চাই না কষ্ট পাবার ভয়ে, কিন্তু আমি আগে থেকেই আপনাকে অনেক ভালোবাসি। এখন আর আমি একা নই,,,,, তুমি চলে গেছো তাতে কি হয়েছে? । আমাকে তোমার দেওয়া কষ্টগুলো,,, এখন আমার ঘুমহীন রাতের সঙ্গী।

আমি জানিনা,,,, কেন আমার এমন হয়!!!! আমি, কেন তোমায় নিয়ে এতো স্বপ্ন দেখি ? আমি জানি আমি তোমায় কত ভালোবাসি,,,,,,,,জানিনা কেন এত তোমায় মিস করি। এক বিন্দু অশ্রু যদি চোখ দিয়ে পড়ে,,,,,,সেই অশ্রুর ফোটা সুধু তোমার কথা বলে,,.., মনের ভাষঅ বুঝনা তুমি মুখে বলি তাই…,,, শত আঘাতের পরেও তোমায় ভালবেসে যাই..। যেই বুকেতে থেকে,,,,,,শিখলা প্রেমের মানেটা সেই বুকটা ছেড়ে,,,,,,যাইতে কষ্ট পাইলা না। কোন মানুষকে ঠকিয়ে নিজেকে বড় ভেবো না.!! সময়ের ব্যবধানে তুমিও,,,,,একদিন ঠকে যাবে। লাভ এমন একটা সফটওয়ার যা সবার জীবন এ ইনস্টল হয় না।

মানুষ ভালবাসে কেন? মানুষ একটি সামাজিক প্রাণী যা বিভিন্ন উৎসাহ ও সন্তোষের উদ্ভাবক হতে পারে এবং ভালবাসার জন্য একটি প্রাথমিক কারণ হল সমস্ত মানুষের অসম্ভব ব্যাপক সম্পর্ক রূপে তাদের জীবন বিত্তি ও মানসিক সমৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্য উন্নয়ন। মানুষ ভালবাসে একটি বা একাধিক লোককে কারণ হতে পারে তাদের মনের সমৃদ্ধি ও উন্নয়ন, তাদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন, আনন্দপ্রদ অভিজ্ঞতা এবং সামান্য কাজে সহযোগিতা এবং পরিবার ও বন্ধুদের সম্পর্ক উন্নয়ন এবং তাদের সঙ্গে যোগাযোগ বিবেচনামূলক কারণ হতে পারে। ভালবাসা একটি প্রাকৃতিক মনোভাব এবং এটি জীবনের প্রতিটি অংশে উপস্থিত থাকে, যা মানুষকে আনন্দ এবং সন্তোষ উপহার দেয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *